আনন্দঘন পরিবেশে বৃহত্তর সিলেট এডুকেশন ট্রাস্ট (বিএসটিই) ইউকের ঈদ পুনর্মিলনী, চ্যারিটি ডিনার ও ফান্ড রেইজিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৬ মে মঙ্গলবার ইষ্ট লন্ডনের ইমপ্রেশন হলে বৃটেনের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠান হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র ক্বোরআন তেলাওয়াত করা হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন বৃহত্তর সিলেট এডুকেশন ট্রাস্ট ইউকের চেয়ারম্যান মহিব উদ্দীন। সংগঠনের সেক্রেটারি জামাল উদ্দিন ও ট্রাস্টী দেলোয়ার হুসেইনের যৌথ পরিচালনায় সভায় বিগত বছর থেকে সর্বশেষ যারা ট্রাস্টী ও মেম্বার হয়েছেন তাদের সম্মাননা সনদপত্র প্রদান করা হয়।

সংগঠনের চেয়ারম্যান মহিব উদ্দীন তার বক্তব্যে বাংলাদেশে হাই স্কুলে প্রতি বছর ছাত্রছাত্রীর ভর্তি ফি দিতে তাদের অভিভাবকদের দুর্ভোগের কথা তুলে ধরে বলেন, আমাদের দেশে স্কুলের দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার ফি এক সাথে পরিশোধ করতে অভিভাবকদের হিমশিম খেতে হয়। তার উপর যদি কোনো পরিবারে একাধিক ছাত্রছাত্রী থাকে তাহলে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে পড়ে। ফলে শিক্ষা জীবনের ইতি ঘটে অনেক শিক্ষার্থীর।

প্রায় দুই শতাধিক উপস্থিত সুধীজন সভাপতির বক্তব্যের গুরুত্ব অনুধাবন করে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীদের স্পন্সর করেন এবং ভবিষ্যতে ট্রাস্টের এ ধরনের কার্যক্রমে তারা সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন রফিকুল ইসলাম, ড: সানুয়ার হোসেন, আব্দুল গনি, নুরুল ইসলাম, মাহিদুর রহমান, আব্দুল বারি, আফতার আহমেদ, মুজিবুর রহমান, দেলওয়ার হোসাইন, মায়েম উদ্দিন, আসিকুর রহমান, আব্দুল মুহিত, আবুল হোসাইন, জাকারুল ইসলাম, ব্যরিস্টার জুসনা মিয়া, আসমা আক্তার, সিরাজ মিয়া, শাহ মিজানুর রহমান, সাহেদ আহমদ, সাহাদ উল্লাহ, আনিসুল হক চৌধুরী, জাকির হোসাইন, শামিম আহমদ, মানিকুর রহমান, ফারভেজ শাহ, মুহিবুর রহমান, জাকির হোসাইন, ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমানসহ ট্রাস্টের ট্রাস্টী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন বাংলাদেশি ট্রাস্টের ট্রাস্টী, মহিলা নেতৃবৃন্দ। পরিশেষে রাতের খাবারের মাধ্যমে সভা শেষ হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি