মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর জীবনী পাঠ্য পুস্তকে অন্তভুর্ক্ত করার দাবি
প্রকাশিত হয়েছে : ২৮ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সকল শ্রেণীর পাঠ্য পুস্তকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের স্বপ্নদ্রষ্টা মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সংগ্রামী জীবনের ইতিহাস অন্তভুর্ক্ত করার দাবী জানানো হয়েছে।
গত ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার মাওলানা ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে পূর্ব লণ্ডনের ভ্যালেন্স রোডের কমিউনিটি সেন্টারে ব্রিটিশ বাংলাদেশী হিস্ট্রি এণ্ড হেরিটেজ কাউন্সিল আয়োজিত এক স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে এ দাবী জানানো হয় ।
সাপ্তাহিক বাংলা পোষ্ট পত্রিকার অনারারী চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শেখ মোঃ মফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সংগঠণের আহ্বায়ক কে এম আবুতাহের চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক সলিসিটর মোহাম্মদ ইয়াওর উদ্দিন ।মাওলানা ভাসানীর জীবন ও কর্মের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন -সাবেক কাউন্সিলার ও ডেপুটি মেয়র শহীদ আলী ,কমিউনিটি নেতা মোঃ নুরুল আমিন ,ওসমানী বিমান বন্দর ক্যাম্পেইন কমিটির সচিব এম এ রব ,রাইটস কনসারনের সভাপতি মোহাম্মদ শফিক খান ,প্রবাসী অধিকার ও অভিবাসী পরিষদ ইউকের সভাপতি মাওলানা ফরিদ আহমদ ,কমিউনিটি নেতা আলহাজ্ব নুর বক্স ও হাজী মোহাম্মদ হাবিব ,নবীগঞ্জ এডুকেশন ট্রাস্টের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক আব্দুল হাই ,বাংলাদেশ জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ সভাপতি বদরুজ্জামান বাবুল ,জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসেসিয়েশনের সাধারন সম্পাদক মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ,জকিগঞ্জ এসোসিয়েশনের সম্পাদক আবুল হোসেন প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, মাওলানা ভাসানীকে জাতি আজ ভুলতে বসেছে ।পাঠ্য পুস্তক থেকে জীবনী বাদ দেওয়া হয়েছে। সন্তোষ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে ।তাই বর্তমান সরকারকে ভাসানীকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করতে হবে।
সভা শেষে দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ সালেহ আহমদ ।পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওত করেন মুস্তাফিজুর রহমান ও মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ । সভা শেষে শিরনী বিতরন করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি